Sunday
2025-06-22
4:55 AM
Our poll
Rate my site
Total of answers: 43
Statistics

Total online: 1
Guests: 1
Users: 0
Login form
Calendar
«  December 2012  »
Su Mo Tu We Th Fr Sa
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031
Entries archive
Site friends
  • Create a free website
  • Online Desktop
  • Free Online Games
  • Video Tutorials
  • All HTML Tags
  • Browser Kits
  • My site

    Blog

    Main » 2012 » December » 12 » জাহেল কাকে বলে জানেন কি ? দেখেন
    9:03 AM
    জাহেল কাকে বলে জানেন কি ? দেখেন
    রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন….. তোমাদের মধ্যে যারা আমার পর জীবিত থাকবে খুব মতানৈক্য ও ইখতিলাফ দেখবে। এমতাবস্থায় আমার এবং আমার হেদায়াত প্রাপ্ত খোলাফায়ে রাশ
    েদীনের (হযরত আবু বকর রা. হযরত উমর রা. হযরত উসমান রা. হযরত আলী রা.) এর সুন্নাতকে আব... শ্যিক করে নেওয়া, এর উপর বিশ্বাস করা এবং দাত দ্বারা শক্ত করে ধরে রাখা। নতুন নতুন কাজ থেকে বেঁচে থাকো। প্রত্যেক বিদআত গোমরাহী। (ইবনে মাজাহ পৃষ্ঠা ৫)

    এক নজরে গাইরে মুকাল্লিদ তথাকথিত আহলে হাদীসদের আকীদা বিশ্বাস ও চিন্তাধারা

    ১। আল্লাহ তা’আলা আরশের উপর বসে আছেন এবং আরশ হলো তাঁর বসতবাড়ী। (অর্থাৎ আল্লাহ তাআলা সর্বত্র বিরামান নয়) (নাউজু বিল্লাহ) (হাদিয়াতুল মাহদী পৃষ্ঠা: ৯)

    ২। আল্লাহ তাআলার চেহরা, চোখ, হাত, হাতের তালু, আঙ্গুল, বাহু, সীনা, গোড়ালী, কোমর, পা ইত্যাদি প্রত্যেক অঙ্গই বিদ্যমান। (নাউজু বিল্লাহ) (হাদিয়াতুল মাহদী পৃষ্ঠা ৯)

    ৩। আল্লাহ যে কোন রূপ (মানুষ, পশু, পাখী ইত্যাদি) ধারণ করে জনসমক্ষে আসতে পারেন। (হাদিয়াতুল মাহদী পৃষ্ঠা ৯)

    নবী রাসূল (সা.) সম্পর্কে :

    ৫। সাধারণ ইসমাত তথা সার্বিকভাবে গোনাহ মুক্ত হওয়া রাসূল (সা.) এর জন্য স্বীকৃত নয়। না হয় সাহাবায়ে কেরাম তাঁর বিভিন্ন ভুলের উপর প্রশ্ন করতেন না। (নাউজু বিল্লাহ) (তাহকীকুল কালাম ফী মাসআলাতিল বায়আ ওয়াল হাম পৃষ্ঠা ৪৪-৪৫)

    ৬। ইমামগণ এবং সাহাবীগণ এমনকি স্বয়ং নবী (সা.)ও যদি নিজের কোন মত ব্যক্ত করেন তাও শরীয়তের দলীল হতে পারে না। (নাউজু বিল্লাহ) (তারীকে মুহাম্মদী পৃষ্ঠা ৫৭)

    ৭। রাম চন্দ্র, কৃষ্ণজী প্রমূখ যা হিন্দুদের মধ্যে আছে, যরতশত যা ফরাসীদের মধ্যে আছে, কানফিউশস, মহাত্মামা যো চিন, জাপান ইত্যাদিতে আছে, সক্বরাত, ফীসাগুস যা ইউনানের মধ্যে এসকল নবী রাসূলদের উপর ঈমান আনা আমাদের জন্য ওয়াজিব। (নাউজু বিল্লাহ) (হাদিয়াতুল মাহদী পৃষ্ঠা ৮৫)

    ৮। শরীয় আহকাম ও বিধানে নবীদের (আ.) ভুল ভ্রান্তি হতে পারে। (নাউজু বিল্লাহ) (রাদ্দে তাকলীদ পৃষ্ঠা ১৩)

    খোলাফায়ে রাশেদীন সম্পর্কে :

    ৯। জুমআর খোতবার মধ্যে খোলাফায়ে রাশেদীনের কথা উল্লেখ করা বিদআত। (হাদিয়ায়ে মাহদী পৃষ্ঠা ১১০)

    ১০। হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.) কর্তৃক হযরত উমর (রা.)কে দ্বিতীয় খলীফা মনোনীত করা প্রকৃত ইসলামের বিপরীত হয়েছে। (তারীকে মুহাম্মদী পৃষ্ঠা ৮৩)

    ১১। ফারুকে আজম (হযরত উমর) (রা.) স্পষ্ট ও বড় বড় মাসআলায়ও ভুল করেছেন। (তারীকে মুহাম্মদী পৃষ্ঠা ৫৪)

    ১২। সমসাময়িক মাসআলাসমূহ হযরত উমরের কাছে জানা ছিল না। (তারীকে মুহাম্মদী পৃষ্ঠা ৫৫)

    ১৩। হযরত উমর (রা.) এর ফতওয়া নবীজীর হাদীসের বিপরীত ছিল। (তাইসীরুল বারী ৭/১৬৯)

    ১৪। আমরাতো উমরের (রা.) কালিমা পড়িনি যে, তার কথা মানতে হবে। (ফতাওয়ায়ে সানাইয়্যা ২/২৫২)

    ১৫। হযরত উমর (রা.) এর বহু মাসআলা হাদীসের বিপক্ষে ছিল। (ফতাওয়ায়ে সানাইয়্যা ২/২৫২)

    ১৬। হযরত উমর (রা.) এর কথা না দলীলের যোগ্য না আমল করা আবশ্যক। (ফতাওয়ায়ে সানাইয়্যা ২/২৫২)

    ১৭। হযরত উমর (রা.) যদি মুতআ (সাময়িক বিয়ে যা শিয়াদের মধ্যে প্রচলিত) নিষেধ না করতেন তবে দুনিয়ায় কোন যেনাকারী থাকত না। (লুগাতুল হাদীস ৪/১৮৬)

    ১৮। হযরত উমর (রা.) ফতওয়া দলীল নয়। (ফতাওয়ায়ে সাত্তারিয়া ২/৬৫)

    ১৯। উমর (রা.) এর ইজতিহাদ নবী (সা.) এর হাদীসের বিপরীত ছিল। (তাইসীরুল বারী ৭/১৭০)

    ২০। হযরত উমর (রা.) এর আমল দলীল যোগ্য নয়। (ফতাওয়া সানাইয়্যা (২/২৩৩)

    ২১। উসমান (রা.) এর আযান বিদআত ছিল, কোনভাবেই জায়েয নেই। (ফতাওয়া সাত্তারিয়া ৩/৮৫,৮৬,৮৭)

    ২২। হযরত আলী (রা.) এর স্বৈরাচারী খেলাফত এর চার পাঁচ বছর ছিল উম্মতের জন্য আল্লাহর আযাব। (নাউজু বিল্লাহ) (সাদীকায়ে কায়েনাত পৃষ্ঠা ২৩৭)

    ২৩। হযরত আলী (রা.) এর ইন্তিকালের পরই উম্মত শান্তির নিস্বাস ফেলেছে। (সাদীকায়ে কায়েনাত পৃষ্ঠা ২৩৭)

    ২৪। হযরত আলী (রা.) সাবায়ী তথা শীয়াদের নির্বাচিত খলীফা ছিলেন। (নাউজ বিল্লাহ) (সাদীকায়ে কায়েনাত ২৩৭)

    ২৫। নবী (সা.) এর জীবনেও হযরত আলী (রা.) খিলাফত তথা ক্ষমতা লাভের জন্য অন্তরে কারসাজীতে নিয়োজিত ছিল। (নাউজু বিল্লাহ) (সাদীকায়ে কায়েনাত পৃষ্ঠা ২৩৭)

    ২৬। হযরত আলী (রা.) তিন তালাক দেওয়াতে তিন তালাক নিপতিত হওয়ার কথা রাগান্বিত হয়ে সিদ্ধান্ত দিয়ে ছিলেন। (তানভীরুল আফাক ফী মাসআলাতিত তালাক পৃষ্ঠা ১০৩)

    ২৭। খোলাফায়ে রাশেদীনগণ কুরআন ও সুন্নাত পরিপন্থী সিদ্ধান্ত দিয়েছেন যেগুলো উম্মত প্রত্যাখ্যান করেছে। (তানবীরুল আফাক ফী মাসআলাতিত তালাক পৃষ্ঠ ১০৭)

    ২৮। হযরত উমর (রা.) ও হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাসের সামনে কয়েকটি হাদীস পেশ করা হয়েছিল কিন্তু মুসলিহাতের কারণে তারা মনেননি। (তানভীরুল আফাক পৃষ্ঠা ১০৮)

    ২৯। হযরত উমর (রা.) বুঝ বা বুদ্ধি নির্ভরযোগ্য নয়। (শময়ে মুহাম্মদী পৃষ্ঠা ১৯)

    সাহাবায়ে কেরাম স্পর্কে :

    ৩০। হযরত মাআবিয়া (রা.) গুনকীর্তন করা জায়েয নেই। (লোগাতুল হাদীস ২/৩৬)

    ৩১। মাআবিয়া (রা.) ও আমর ইবনুল আস (রা.) দুষ্টপ্রকৃতির ছিলেন। (নাউজু বিল্লাহ) (লোগাতুল হাদীস ২/৩৬)

    ৩২। ইসলামের সমস্ত মাআবিয়া (রা.) নষ্ট করে দিয়েছেন। (নাউজু বিল্লাহ) (লোগাতুল হাদীস ৩/১০৪)

    ৩৩। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমরের কথা দলীল নয়। (তায়সীরুল বারী ৭/১৬৫)

    ৩৪। কিছু কিছু সাহাবী মুষ্টিযুদ্ধ করতেন। (আরফুল জাভী ২০৭)

    ৩৫। সাহাবায়ে কেরামের কথা দলীল নয়। (ফতাওয়ায়ে নযীরিয়া ১/৩৪০)

    ৩৬। সাহাবায়েকেরামের মওকূফ (কাজ ও আমল) দলীল নয়। (রাসালায়ে আব্দুল মান্নান ১৪, ৫৯, ৮১, ৮৪, ৮৫)

    ৩৭। সাহাবায়ে কেরামের দেরায়াত (বুঝ) নির্ভরযোগ্য নয়। (তুহফাতুল আহওয়াযী ২/৪৪, শময়ে মুহাম্মদী ১৯)

    ৩৮। কোনো কোনো সাহাবী ফাসেক ছিলেন। (নাউজু বিল্লাহ) (নাযলুল আবরার ৩/৯৪)

    ৩৯। মুতআখখেরীন তথা পরের উলামায়ে কেরাম সাহাবী থেকে উত্তম হতে পারেন। (নাউজু বিল্লাহ) (হাদিয়াতুল মাহদী ৯০)

    ৪০। সাহাবায়ে কেরাম (রা.) এবং ফকীহদের কথা মানুষকে গোমরাহ করে। (ফতাওয়া সানাইয়্যাহ ২/২৪৭)

    ৪১। সাহাবাগণের (রা.) কথা দলীল নয়। (আরফুল জাভী ৪৪, ৫৮, ৮০, ১০১, ২০৭)

    ৪২। সাহাবায়ে কেরামের বুঝ নির্ভরযোগ্য নয়। (আররাওযুন নদিয়্যা ৯৮)

    ৪৩। হযরত মুগীরার (রা.) ৩/৪ আমানত ও সততা চলে গিয়েছিল। (লোগাতুল হাদীস ৩/১৬০)

    বি: দ্র: এখানে কলেবর বৃদ্ধির ভয়ে কিছু কিছু মর্মার্থও বলা হয়েছে।

    এসকল জঘণ্য আকীদা বিশ্বাস ও চিন্তাধারা যদি কোন মুসলমানের থাকে তাদের ইসলামও কি ঈমানও কি? সুতরাং আমি এখানে কোন মন্তব্য করব না। বরং তাদের আকীদা বিশ্বাসগুলোর কিছু কিছু সূত্র সহ তুলে ধরলাম। যারা সত্য পথের অনুসন্ধানী এবং সত্যপথ স্পমর্কে জানার জন্য উদগ্রীব তাঁরা দেশের বড় বড় আলেম উলামা ও মুফতী ও ফকীহদের কাছ থেকে এসকল আকীদা রাখনেওয়ালা সম্পর্কে জিজ্ঞস করতে পারেন। আল্লাহ আমাদের সকলকে সত্য বুঝার, জানার এবং গ্রহণের তাওফীক দান করুন। আমীন

    Views: 1867 | Added by: Jahir | Rating: 0.0/0
    Total comments: 0
    Name *:
    Email *:
    Code *: