Saturday
2025-06-21
12:39 PM
Our poll
Rate my site
Total of answers: 43
Statistics

Total online: 1
Guests: 1
Users: 0
Login form
Calendar
«  June 2025  »
SuMoTuWeThFrSa
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930
Entries archive
Site friends
  • Create a free website
  • Online Desktop
  • Free Online Games
  • Video Tutorials
  • All HTML Tags
  • Browser Kits
  • My site

    বাংলা কবিতা bangla kobita

    এত হাসি কোথায় পেলে 
     ছোটদের ছড়া-কবিতা,
     জসীমউদ্দিন


    এত হাসি কোথায় পেলে
    এত কথার খলখলানি
    কে দিয়েছে মুখটি ভরে
    কোন বা গাঙের কলকলানি |
    কে দিয়েছে রঙিন ঠোঁটে
    কলমী ফুলের গুলগুলানি |
    কে দিয়েছে চলন বলন
    কোন সে লতার দোল দুলানী |

    কাদের ঘরে
    রঙিন পুতুল
    আদরে যে টইটুবানি |
    কে এনেছে বরণ ডালায়
    পাটের বনের বউটুবানী |
    কাদের পাড়ার ঝামুর ঝুমুর
    কাদের আদর গড়গড়ানি
    কাদের দেশের কোন সে চাঁদের
    জোছনা ফিনিক ফুল ছড়ানি |

    তোমায় আদর করতে আমার
    মন যে হলো উড়উড়ানি
    উড়ে গেলাম সুরে পেলাম
    ছড়ার গড়ার গড়গড়ানি |


     
    বিরহের কবিতা, বিরহের কবিতা,
    জসীমউদ্দিন

    এই খানে তোর দাদির কবর ডালিম-গাছের তলে,
    তিরিশ বছর ভিজায়ে রেখেছি দুই নয়নের জলে।
    এতটুকু তারে ঘরে এনেছিনু সোনার মতন মুখ,
    পুতুলের বিয়ে ভেঙে গেল বলে কেঁদে ভাসাইত বুক।
    এখানে ওখানে ঘুরিয়া ফিরিতে ভেবে হইতাম সারা,
    সারা বাড়ি ভরি এত সোনা মোর ছড়াইয়া দিল কারা!
    সোনালি ঊষার সোনামুখ তার আমার নয়নে ভরি
    লাঙল লইয়া খেতে ছুটিলাম গাঁয়ের ও-পথ ধরি।
    যাইবার কালে ফিরে ফিরে তারে দেখে লইতাম কত
    এ কথা লইয়া ভাবি-সাব মোরে তামাশা করিত শত।
    এমনি করিয়া জানি না কখন জীবনের সাথে মিশে
    ছোট-খাট তার হাসি ব্যথা মাঝে হারা হয়ে গেনু দিশে।
    বাপের বাড়িতে যাইবার কাল কহিত ধরিয়া পা
    আমারে দেখিতে যাইও কিন্তু উজান-তলীর গাঁ।
    শাপলার হাটে তরমুজ বেচি পয়সা করি দেড়ী,
    পুঁতির মালার একছড়া নিতে কখনও হত না দেরি।
    দেড় পয়সার তামাক এবং মাজন লইয়া গাঁটে,
    সন্ধাবেলায় ছুটে যাইতাম শ্বশুরবাড়ির বাটে!
    হেস না­ হেস না­ শোন দাদু, সেই তামাক মাজন পেয়ে,
    দাদি যে তোমার কত খুশি হত দেখিতিস যদি চেয়ে!
    নথ নেড়ে নেড়ে কহিত হাসিয়া, এতদিন পরে এলে,
    পথ পানে চেয়ে আমি যে হেথায় কেঁদে মরি আঁখিজলে।
    আমারে ছাড়িয়া এত ব্যথা যার কেমন করিয়া হায়,
    কবর দেশেতে ঘুমায়ে রয়েছে নিঝঝুম নিরালায়!
    হাত জোড় করে দোয়া মাঙ দাদু, আয় খোদা! দয়াময়,
    আমার দাদীর তরেতে যেন গো ভেস্ত নসিব হয়।
    তারপর এই শূন্য জীবনে যত কাটিয়াছি পাড়ি
    যেখানে যাহারে জড়ায়ে ধরেছি সেই চলে গেছে ছাড়ি।
    শত কাফনের, শত কবরের অঙ্ক হৃদয়ে আঁকি,
    গণিয়া গণিয়া ভুল করে গণি সারা দিনরাত জাগি।
    এই মোর হাতে কোদাল ধরিয়া কঠিন মাটির তলে,
    গাড়িয়া দিয়াছি কত সোনামুখ নাওয়ায়ে চোখের জলে।
    মাটিরে আমি যে বড় ভালবাসি, মাটিতে মিশায়ে বুক,
    আয়-আয় দাদু, গলাগলি ধরি কেঁদে যদি হয় সুখ।
    এইখানে তোর বাপজি ঘুমায়, এইখানে তোর মা,
    কাঁদছিস তুই? কী করিব দাদু! পরাণ যে মানে না।
    সেই ফালগুনে বাপ তোর এসে কহিল আমারে ডাকি,
    বা-জান, আমার শরীর আজিকে কী যে করে থাকি থাকি।
    ঘরের মেঝেতে সপটি বিছায়ে কহিলাম বাছা শোও,
    সেই শোওয়া তার শেষ শোওয়া হবে তাহা কী জানিত কেউ?
    গোরের কাফনে সাজায়ে তাহারে চলিলাম যবে বয়ে,
    তুমি যে কহিলা বা-জানরে মোর কোথা যাও দাদু লয়ে?
    তোমার কথার উত্তর দিতে কথা থেমে গেল মুখে,
    সারা দুনিয়ার যত ভাষা আছে কেঁদে ফিরে গেল দুখে!
    তোমার বাপের লাঙল-জোয়াল দুহাতে জঢ়ায়ে ধরি,
    তোমার মায়ে যে কতই কাঁদিতে সারা দিনমান ভরি।
    গাছের পাতার সেই বেদনায় বুনো পথে যেতো ঝরে,
    ফালগুনী হাওয়া কাঁদিয়া উঠিত শুনো-মাঠখানি ভরে।
    পথ দিয়া যেতে গেঁয়ো পথিকেরা মুছিয়া যাইত চোখ,
    চরণে তাদের কাঁদিয়া উঠিত গাছের পাতার শোক।
    আথালে দুইটি জোয়ান বলদ সারা মাঠ পানে চাহি,
    হাম্বা রবেতে বুক ফাটাইত নয়নের জলে নাহি।
    গলাটি তাদের জড়ায়ে ধরিয়া কাঁদিত তোমার মা,
    চোখের জলের গহীন সায়রে ডুবায়ে সকল গাঁ।
    ঊদাসিনী সেই পল্লী-বালার নয়নের জল বুঝি,
    কবর দেশের আন্ধারে ঘরে পথ পেয়েছিল খুজি।
    তাই জীবনের প্রথম বেলায় ডাকিয়া আনিল সাঁঝ,
    হায় অভাগিনী আপনি পরিল মরণ-বিষের তাজ।
    মরিবার কালে তোরে কাছে ডেকে কহিল, বাছারে যাই,
    বড় ব্যথা র’ল, দুনিয়াতে তোর মা বলিতে কেহ নাই;
    দুলাল আমার, যাদুরে আমার, লক্ষী আমার ওরে,
    কত ব্যথা মোর আমি জানি বাছা ছাড়িয়া যাইতে তোরে।
    ফোঁটায় ফোঁটায় দুইটি গন্ড ভিজায়ে নয়ন­জলে,
    কী জানি আশিস করে গেল তোরে মরণ­ব্যথার ছলে।
    ক্ষণপরে মোরে ডাকিয়া কহিল­ আমার কবর গায়
    স্বামীর মাথার মাথালখানিরে ঝুলাইয়া দিও বায়।
    সেই যে মাথাল পচিয়া গলিয়া মিশেছে মাটির সনে,
    পরাণের ব্যথা মরে নাকো সে যে কেঁদে ওঠে ক্ষণে ক্ষণে।
    জোড়মানিকেরা ঘুমায়ে রয়েছে এইখানে তরু­ছায়,
    গাছের শাখারা স্নেহের মায়ায় লুটায়ে পড়েছে গায়।
    জোনকি­মেয়েরা সারারাত জাগি জ্বালাইয়া দেয় আলো,
    ঝিঁঝিরা বাজায় ঘুমের নূপুর কত যেন বেসে ভালো।
    হাত জোড় করে দোয়া মাঙ দাদু, রহমান খোদা! আয়;
    ভেস্ত নসিব করিও আজিকে আমার বাপ ও মায়!
    এখানে তোর বুজির কবর, পরীর মতন মেয়ে,
    বিয়ে দিয়েছিনু কাজিদের বাড়ি বনিয়াদি ঘর পেয়ে।
    এত আদরের বুজিরে তাহারা ভালবাসিত না মোটে,
    হাতেতে যদিও না মারিত তারে শত যে মারিত ঠোঁটে।
    খবরের পর খবর পাঠাত, দাদু যেন কাল এসে
    দুদিনের তরে নিয়ে যায় মোরে বাপের বাড়ির দেশে।
    শ্বশুর তাহার কশাই চামার, চাহে কি ছাড়িয়া দিতে
    অনেক কহিয়া সেবার তাহারে আনিলাম এক শীতে।
    সেই সোনামুখ মলিন হয়েছে ফোটে না সেথায় হাসি,
    কালো দুটি চোখে রহিয়া রহিয়া অশ্রু উঠিছে ভাসি।
    বাপের মায়ের কবরে বসিয়া কাঁদিয়া কাটাত দিন,
    কে জানিত হায়, তাহারও পরাণে বাজিবে মরণ­বীণ!
    কী জানি পচানো জ্বরেতে ধরিল আর উঠিল না ফিরে,
    এইখানে তারে কবর দিয়েছি দেখে যাও দাদু! ধীরে।
    ব্যথাতুরা সেই হতভাগিনীরে বাসে নাই কেহ ভালো,
    কবরে তাহার জড়ায়ে রয়েছে বুনো ঘাসগুলি কালো।
    বনের ঘুঘুরা উহু উহু করি কেঁদে মরে রাতদিন,
    পাতায় পাতায় কেঁপে উঠে যেন তারি বেদনার বীণ।
    হাত জোড় করে দোয়া মাঙ দাদু, আয় খোদা! দয়াময়।
    আমার বু­জীর তরেতে যেন গো বেস্ত নসিব হয়।
    হেথায় ঘুমায় তোর ছোট ফুপু, সাত বছরের মেয়ে,
    রামধনু বুঝি নেমে এসেছিল ভেস্তের দ্বার বেয়ে।
    ছোট বয়সেই মায়েরে হারায়ে কী জানি ভাবিত সদা,
    অতটুকু বুকে লুকাইয়াছিল কে জানিত কত ব্যথা!
    ফুলের মতন মুখখানি তার দেখিতাম যবে চেয়ে,
    তোমার দাদির ছবিখানি মোর হদয়ে উঠিত ছেয়ে।
    বুকেতে তাহারে জড়ায়ে ধরিয়া কেঁদে হইতাম সারা,
    রঙিন সাঁঝেরে ধুয়ে মুছে দিত মোদের চোখের ধারা।
    একদিন গেনু গজনার হাটে তাহারে রাখিয়া ঘরে,
    ফিরে এসে দেখি সোনার প্রতিমা লুটায় পথের পরে।
    সেই সোনামুখ গোলগাল হাত সকলি তেমন আছে।
    কী জানি সাপের দংশন পেয়ে মা আমার চলে গেছে।
    আপন হস্তে সোনার প্রতিমা কবরে দিলাম গাড়ি,
    দাদু! ধর­ধর­ বুক ফেটে যায়, আর বুঝি নাহি পারি।
    এইখানে এই কবরের পাশে আরও কাছে আয় দাদু,
    কথা কস নাকো, জাগিয়া উটিবে ঘুম­ভোলা মোর যাদু।
    আস্তে আস্তে খুঁড়ে দেখ দেখি কঠিন মাটির তলে,
    ওই দূর বনে সন্ধ্যা নামিয়ে ঘন আবিরের রাগে,
    অমনি করিয়া লুটায়ে পড়িতে বড় সাধ আজ জাগে।
    মজিদ হইতে আযান হাঁকিছে বড় সুকরুণ সুরে,
    মোর জীবনের রোজকেয়ামত ভাবিতেছি কত দূরে।
    জোড়হাত দাদু মোনাজাত কর, আয় খোদা! রহমান।
    ভেস্ত নসিব করিও সকল মৃত্যু­ব্যথিত প্রাণ।

     
    মানুষ
    নজরুল ইসলাম, মানবতাবাদী কবিতা


    গাহি সাম্যের গান-
    মানুষের চেয়ে কিছু নাই, নহে কিছু মহীয়ান,
    নাই দেশ-কাল-পাত্রের ভেদ, অভেদ ধর্মজাতি,
    সব দেশে, সল কালে, ঘরে-ঘরে তিনি মানুষের জ্ঞাতি।
    'পূজারী, দুয়ার খোল,
    ক্ষুদার ঠাকুর দাঁড়ায়ে দুয়ারে পূজার সময় হলো!'
    স্বপ্ন দেখিয়া আকুল পূজারী খুলিল ভজনালয়
    দেবতার বরে আজ রাজা-টাজা হ'য়ে যাবে নিশ্চয়!
    জীর্ণ-বস্ত্র শীর্ণ-গাত্র, ক্ষুদায় কন্ঠ ক্ষীণ
    ডাকিল পান্থ, 'দ্বার খোল বাবা, খাইনি তো সাত দিন!'
    সহসা বন্ধ হ'ল মন্দির, ভুখারী ফিরিয়া চলে,
    তিমির রাত্রি, পথ জুড়ে তার ক্ষুদার মানিক জ্বলে!
    ভুখারী ফুকারি' কয়,
    'ঐ মন্দির পূজারীর, হায় দেবতা, তোমার নয়!'
    মসজিদে কাল শিরনী আছিল, অঢেল গোস্ত রুটি
    বাঁচিয়া গিয়াছে, মোল্লা সাহেব হেসে তাই কুটিকুটি!
    এমন সময় এলো মুসাফির গায়ে-আজারির চিন্
    বলে 'বাবা, আমি ভুকা ফাকা আছি আজ নিয়ে সাত দিন!'
    তেরিয়াঁ হইয়া হাঁকিল মোল্লা - "ভ্যালা হ'ল দেখি লেঠা,
    ভুখা আছ মর গো-ভাগাড়ে গিয়ে! নামাজ পড়িস বেটা?"
    ভুখারী কহিল, 'না বাবা!' মোল্লা হাঁকিল - তা' হলে শালা
    সোজা পথ দেখ!' গোস্ত-রুটি নিয়া মসজিদে দিল তালা!
    ভুখারী ফিরিয়া চলে,
    চলিতে চলিতে বলে-
    "আশিটা বছর কেটে গেল, আমি ডাকিনি তোমায় কভু,
    আমার ক্ষুদার অন্ন তা'বলে বন্ধ করোনি প্রভু
    তব মসজিদ মন্দিরে প্রভু নাই মানুষের দাবী,
    মোল্লা-পুরুত লাগায়েছে তার সকল দুয়ারে চাবী!"

     
     আযান 
     ধর্মীয় কবিতা, কায়কোবাদ

    কে ওই শোনাল মোরে আযানের ধ্বনি।
    মর্মে মর্মে সেই সুর, বাজিল কি সুমধুর
    আকুল হইল প্রাণ, নাচিল ধমনী।
    কি মধুর আযানের ধ্বনি!
    আমি তো পাগল হয়ে সে মধুর তানে,
    কি যে এক আকর্ষণে, ছুটে যাই মুগ্ধমনে
    কি নিশীথে, কি দিবসে মসজিদের পানে।
    হৃদয়ের তারে তারে, প্রাণের শোণিত-ধারে,
    কি যে এক ঢেউ উঠে ভক্তির তুফানে-
    কত সুধা আছে সেই মধুর আযানে।
    নদী ও পাখির গানে তারই প্রতিধ্বনি।
    ভ্রমরের গুণ-গানে সেই সুর আসে কানে
    কি এক আবেশে মুগ্ধ নিখিল ধরণী।
    ভূধরে, সাগরে জলে নির্ঝরণী কলকলে,
    আমি যেন শুনি সেই আযানের ধ্বনি।
    আহা যবে সেই সুর সুমধুর স্বরে,
    ভাসে দূরে সায়াহ্নের নিথর অম্বরে,
    প্রাণ করে আনচান, কি মধুর সে আযান,
    তারি প্রতিধ্বনি শুনি আত্মার ভিতরে।
    নীরব নিঝুম ধরা, বিশ্বে যেন সবই মরা,
    এতটুকু শব্দ যবে নাহি কোন স্থানে,
    মুয়াযযিন উচ্চৈঃস্বরে দাঁড়ায়ে মিনার ‘পরে
    কি সুধা ছড়িয়ে দেয় উষার আযানে!
    জাগাইতে মোহমুদ্ধ মানব সন্তানে।
    আহা কি মধুর ওই আযানের ধ্বনি।
    মর্মে মর্মে সেই সুর বাজিল কি সমধুর
    আকুল হইল প্রাণ, নাচিল ধমনী।

    ভালোবাসা মানে ...
    সময়ের চেয়েও দ্রুত হয়ে,
    তোমার কাছে ছুটে যাওয়া।
    ভালোবাসা মানে ...
    ভর দুপুরে, ঘুমিয়ে গেলে,
    ... বিকেল বেলার সূর্য পাওয়া।
    ভালোবাসা মানে ...
    পা বাড়ালে,পথ কমে আসা,
    জানালার কপাটে, এক চিলতে রোদে,
    বার বার মুচকি হাসা ।
    ভালোবাসা মানে ...
    রাত ফুরালে, খুব জোরে জোরে হাটা,
    সারারাত একাকী, মন আগলে রেখে,
    অনন্ত কষ্টে কাটা ।
    ভালোবাসা মানে ...
    সাতটি তারা, সীমানা ছুঁয়ে,
    অন্ধকারে আলো খুঁজে পাওয়া ......♥♥♥

     
     একটা প্রশ্নঃ একটা মেয়ে যখন ৩/৪ টা ছেলের সাথে বিছানায় শোয় তখন সবাই তাকে পতিতা বলে, কিন্তু একটা ছেলে যখন ৭/৮ টা মেয়ের সাথে শোয় তখন সবাই তাকে আসল পুরুষ বলে, কিন্তু কেনো?
    উত্তরঃ ব্যাপারটা আসলে এরকম্, যখন একটা তালা ৩/৪ টা চাবি দিয়ে খুলে তখন সেটা খারাপ তালা(পতিতা), আর যখন একটা চাবি দিয়ে ৭/৮ টা তালা খুলে তখন সেটা "মাস্টার কী"Master Key" (পুরুষ)