Saturday
2025-06-21
9:22 AM
Our poll
Rate my site
Total of answers: 43
Statistics

Total online: 1
Guests: 1
Users: 0
Login form
Calendar
«  June 2025  »
SuMoTuWeThFrSa
1234567
891011121314
15161718192021
22232425262728
2930
Entries archive
Site friends
  • Create a free website
  • Online Desktop
  • Free Online Games
  • Video Tutorials
  • All HTML Tags
  • Browser Kits
  • My site

    মনোজগৎ গবেষণা ও জনসচেনতা

    ওজন কমাতে এক গ্লাস পানিতে একটি পুরো পাকা লেবুর রস এবং চার চা-চামচ মধু মিশিয়ে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে পান করুন।

     

    1.  মনোজগৎ  এখানে   টিপ দিন লিকং
     
     
    বাঁচতে হলে ঘুমাতেই হবে। কিন্তু জানেন কি, ঘুম মানেই অনন্ত যৌবন? কোন বয়সে কতক্ষণ ঘুমাতে হবে? গড়পড়তা প্রাপ্তবয়স্করা এখন মাত্র ৬ ঘণ্টা ঘুমান। এত কম ঘুমিয়ে বাঁচা যায়? মাত্র ৪ ঘণ্টা করে ঘুমিয়ে নেপোলিয়ান কীভাবে বেঁচে ছিলেন তা হলে?
    ইনসমনিয়ায় ভুগছেন! কিংবা স্লিপ অ্যাপনিয়ায়? ঘুমের মধ্যে নাক ডাকে বা হঠাৎ শ্বাস বন্ধ হয়ে যায়? ঘুম আসতে নিয়মিত সেক্স জরুরি, নাকি রাগসঙ্গীত শোনা? যোগব্যায়াম, হোমিওপ্যাথি কিংবা আয়ুর্বেদে অনিদ্রার নাকি দাওয়াই আছে! মদ্যপানে সুখনিদ্রা হয়, নাকি পেট ভরে ভাত খেলে? গন্ধও নাকি ঘুম পাড়াতে পারে? অবশেষে তা হলে ওষুধ খেয়েই ঘুমাবেন?
    আপনি কি ঘুমের মধ্যে হাঁটেন, বকবক করেন, হাসেন বা কাঁদেন? যখন-তখন, যেখানে-সেখানে ঘুমিয়ে পড়েন নাকি? ঘুম নিয়ে এমন হাজার প্রশ্নের সহজ সরল সমাধান মিলবে এই লেখায়...।



    █ মুখ ও দাঁতের যত্নে সবার জন্য সাধারণ উপদেশ:
    ০ প্রতিদিন সকালে এবং রাতে ঘুমাবার আগে টুথপেস্ট ও ব্রাশ দিয়ে ওপরের দাঁত ওপর থেকে নিচে এবং নিচের দাঁত নিচ থেকে ওপরের দিকে এবং দাঁতের ভেতর দিকেও মাজবেন।
    ০ ফ্লুরাইড দেয় যে কোনো টুথপেস্ট দাঁতের জন্য উপকারী। দু-তিন মাস অন-র টুথপেস্ট ও ব্রান্ড বদলাবেন, কারণ বিভিন্ন পেস্টে বিভিন্ন ধরনের উপাদান থাকে।
    ০ যেসব জায়গা ব্রাশ দিয়ে পরিষ্কার করা সম্ভব নয় সেসব জায়গায় ডেন্টাল ফ্লস ব্যবহার করবেন।
    ০ কয়লা, গুল, টুথ পাউডার, ছাই, মাটি, গাছের ডাল ইত্যাদি ব্যবহার নিষেধ।
    ০ অত্যধিক পান-সুপারি খাবেন না- এতে দাঁত ক্ষয় হয়ে যায়।
    ০ বিড়ি-সিগারেট খাবেন না- এতে মুখ ও দাঁতের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
    ০ বিশেষ বিশেষ খাদ্য যেমন-পাউরুটি, বিস্কুট, কেক, টফি লজেন্স, আইসক্রিম ইত্যাদি খাওয়ার পর উত্তমরূপে দাঁত পরিষ্কার করবেন।
    ০ ঘুমানোর আগে এবং খাবারের মাঝে কখনো বিস্কুট, কেক, টফি লজেন্স খাবেন না, আর খেলেও ভালো করে দাঁত পরিষ্কার করে ফেলবেন।
    ০ হাঁ করে ঘুমানোর অভ্যাস হলে তা পরিহার করবেন, কারণ হাঁ করে ঘুমানোর ফলে মুখে ও দাঁতের রোগ বেড়ে যায়।

    █ মা ও শিশুদের জন্য উপদেশ:
    ০ মায়ের দুধ শিশুদের শরীর ও দাঁতের আদর্শ খাদ্য। যেসব মা শিশুদেরকে ফিডার দিয়ে দুধপান করান, তারা একই নিপল দীর্ঘদিন ব্যবহার করবেন না। ঘুমের মধ্যে শিশুদেরকে কোনোক্রমেই ফিডার দেবেন না; দিলে দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি হবে। দেড় থেকে দুই বছরের শিশুদেরকে ফিডার ছাড়িয়ে পেয়ালায় দুধপান করার অভ্যাস করান।
    ০ সময়মতো আপনার ছেলে-মেয়েদের দুধের দাঁত ফেলে দেবেন। নচেত স্থায়ী দাঁত বাঁকা-ত্যাড়া হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
    ০ শিশু-কিশোর-কিশোরী যদি কোনো কারণে আঙুল চোষার অভ্যস্থ হয় সে ক্ষেত্রে ওই অভ্যাস রোধ করতে হবে। অপরাগতায় ডেন্টাল সার্জনের পরামর্শ নিন। নতুবা দাঁত আঁকা-বাঁকা, উঁচু নিচু ও অসামঞ্জস্যপূর্ণ হবে। এ ছাড়া মুখের ও চোয়ালের স্বাভাবিক গঠন ব্যাহত ও বেমানান হতে পারে এবং মুখশ্রীর গঠন ব্যাহত হতে পারে।
    ০ আঁশালো ও শক্ত খাদ্য যেমন-গাজর, পেঁয়ারা, আমড়া, আখ, আনারস, নাশপাতি, আপেল, নারকেল ইত্যাদি দাঁত ও মাঢ়ি সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। উপরন- চোয়ালের স্বাভাবিক গঠনে সহায়তা করে।
    ০ লেবু, আমলকী, কমলা, টমেটো ও বিভিন্ন ধরনের শাক-সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি ও অন্যান্য ভিটামিন থাকে। ভিটামিন সি দাঁতের ও মাড়ির জন্য উপকারী।
    ০ গর্ভকালীন মায়েরা টেট্রাসাইক্লিন জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক খাবেন না। কারণ এটি শিশুর দাঁতের মারাত্মক ক্ষতি করে। শিশু জন্মানোর পরেও শিশুকে ওই জাতীয় অ্যান্টিবায়োটিক ১২ বছর পর্যন্ত দেবেন না। কারণ এতে স্থায়ী দাঁতের ক্ষতি হবে।

    ►দৃষ্টি আকর্ষণ◄ দেহ'র প্রতিটি পোষ্ট নিয়মিত পেতে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার করুন। লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার না করলে এক সময় হয়তো আপনার নিউজ ফিডে আর দেহ'র পোষ্ট গুলো দেখতে পাবেন না। তাই দেহ'র প্রতিটি পোষ্টে আপনাদেরকে লাইক, কমেন্ট বা শেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি। ধন্যবাদ।

    সুস্থতার অভিজাত মুখপাত্র .::দেহ::. জীবনের ঠিকানা।
    বাংলাদেশের প্রথম ফেইজবুক ভিত্তিক স্বাস্থ্য পত্রিকা।

    █ মুখবন্ধ █ এই পেইজের সকল তথ্য শুধুমাত্র বাংলা ভাষায় চিকিৎসা সংক্রান্ত জ্ঞানার্জন ও সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রকাশিত যা কোন অবস্থাতেই চিকিৎসকের বিকল্প নয়। রোগ নির্নয় ও তার চিকিৎসার জন্য সংশ্লিস্ট চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া বাঞ্ছনীয়।
    তেঁতুল খেলে বুদ্ধি কমে?

    আমাদের দেশে একটা কথা প্রচলিত আছে তেঁতুল খেলে বুদ্ধি কমে যায়। আসলেই কি তাই?
    এবার তাহলে শুনুন আসল কথা, তেঁতুল খেলে বুদ্ধি কমে না বরং বুদ্ধি বাড়ে। তেঁতুলের এসকর্বিক এসিড এসিড খাবার থেকে আয়রন আহরণ, সংরক্ষণ এবং তা বিভিন্ন কোষে পরিবহন করে। যা মস্তিষ্কের জন্য খুব প্রয়োজন। মস্তিষ্কে আয়রনের পর্যাপ্ত সরবরাহ চিন্তা ভাবনার গতি বৃদ্ধি করে। তার মানে কি দাঁড়াল?

    ... অধিকাংশ মানুষের এই ভুল বিশ্বাসের কারণে বাংলাদেশে তেঁতুল গাছের সংখ্যা দিন দিন কমে যাচ্ছে। অথচ, তেঁতুলগাছের পাতা, ছাল, ফলের শাঁস (কাঁচা ও পাকা), পাকা ফলের খোসা, বীজের খোসা—সবকিছুই উপকরী। এর কচিপাতায় রয়েছে যথেষ্ট পরিমাণে এমাইনো এসিড। পাতার রসের শরবত সর্দি-কাশি, পাইলস ও প্রস্রাবের জ্বালাপোড়ায় বেশ কাজ দেয়।

    তেঁতুল চর্বি কমানোয় বেশ বড় ভূমিকা রাখে। তবে তা দেহের কোষে নয়, রক্তে। এতে কোলস্টেরল ও ট্রাইগ্রাইসেরাইডের মাত্রা এবং রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে।
    দেখা যায়, পুরোনো তেঁতুলের কার্যকারিতা বেশি। যদি পেট ফাঁপার সমস্যা থাকে এবং বদহজম হয়, তাহলে পুরোনো তেঁতুল এক কাপ পানিতে ভিজিয়ে সামান্য লবণ, চিনি বা গুড় দিয়ে খেলে অসুবিধা দূর হয়। আবার হাত-পা জ্বালা করলেও এই শরবতে উপকার পাওয়া যায়।
    প্রয়োজনে টমেটোর সসের পরিবর্তে তেঁতুলের সস বা আচার খাওয়া যেতে পারে। যদি তেঁতুলের সঙ্গে রসুনবাটা মেশানো যায়, তাহলে রক্তের চর্বি কমানোর কাজে ভালো ফল দেয়।