Saturday
2025-06-21
5:58 PM
Our poll
Rate my site
Total of answers: 43
Statistics

Total online: 1
Guests: 1
Users: 0
Login form
Calendar
«  December 2012  »
Su Mo Tu We Th Fr Sa
      1
2345678
9101112131415
16171819202122
23242526272829
3031
Entries archive
Site friends
  • Create a free website
  • Online Desktop
  • Free Online Games
  • Video Tutorials
  • All HTML Tags
  • Browser Kits
  • My site

    Blog

    Main » 2012 » December » 03
    প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না

    রিপোর্টঃ হাবিব তউমি | অনুবাদঃ কুরআনের আলো Image Credit: Courtesy: Sabq


    নিমেষেই বদলে গেল মক্কার রাজপথের এক প্রবাসী বাংলাদেশী ঝাড়ুদারের জীবন। ঘটনাটি ঘটেছে এবারের হজ্জ্বের মৌসুমে। একসময় সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যাওয়া ছোট ভাইকে তার প্রাপ্য বিষয় সম্পত্তির ভাগ ফিরিয়ে দিয়ে নিজের কৃত অন্যায়ের প্রায়শ্চিত্ত করতে গিয়ে ঘটল এই ঘটনা।
    প্রবাসী বাংলাদেশী ঐ ঝাড়ুদার তখন মক্কার তানীম সড়ক ঝাড়ু দিতে ব্যস্ত। এমন সময় হজ্জ্বের এহ্‌রাম পরিহিত এক বৃদ্ধ ব্যক্তি ব্যস্ত রাজপথ পার হয়ে এসে ঝাড়ুদারকে দু’হাত দিয়ে বুকে জড়িয়ে ধরেন। এতে আশপাশের সব পথচারীরা অবাক হয়ে যান। তবে ঝাড়ুদারও যখন বৃদ্ধকে সাদরে বুকে জড়িয়ে নিলেন তখন বোঝা গেল বৃদ্ধও ঝাড়ুদারের পূর্ব পরিচিত!
    পরস্পরকে আলিঙ্গনে জড়িয়ে থাকা এই ব্যক্তি দু’জন আসলে আপন দু’ভাই; উত্তারধিকার সূত্রে প্রাপ্ত পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগিকে কেন্দ্র করে বিবাদের জের ধরে একসময় দু’ভাইয়রে সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে যায়। গত পাঁচ বছরেরও বেশী সময় ধরে এরা কেউ কাউকে দেখেনি। এক সৌদি নিউজ সাইটের সূত্র মতে, বাংলাদে ... Read more »
    Views: 245 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)

    ইসলাম তার শিক্ষা ও আদর্শের মাধ্যমে মানব প্রকৃতিকে- যা দিয়ে আল্লাহ তা‘আলা মানুষকে সৃষ্টি করেছেন- সমর্থন ও শক্তিশালী করে। আল্লাহ তা'আলা মানুষকে দ্ব্যর্থহীন কিছু মৌলিক বৈশিষ্ট্য দিয়ে নারী-পুরুষ দুই শ্রেণীতে সৃষ্টি করেছেন। এরা যাতে একে অপরের সম্পূরক হয়। এ ক্ষেত্রে নারী-পুরুষ ঠিক রাত-দিনের মতো। যে দুয়ের সমন্বয়ে হয় একটি দিন। কিংবা বলা যায় ইতি ও নেতিবাচক স্রোত তথা জোয়ার-ভাটার মতো, যে দুইয়ের যোগে গঠিত হয় বিদু্ৎ-শক্তি। এ বিদু্ৎ-শক্তি সঞ্চার করে বহু জড় পদার্থে প্রাণ ও প্রাণস্পন্দন। আল্লাহ তা‘আলা নারীকে যেসব অনন্য বৈশিষ্ট্যে শোভিত করেছেন, তার অন্যতম হলো আচার-আচরণে আহ্লাদের প্রাচুর্য ও আবেগের বাহুল্য। তেমনি গঠন-প্রকৃতিতেও নারী কোমলতা ও এমন নম্রতায় সমুজ্জ্বল, যা পুরুষের সঙ্গে বসবাসরত পরিবেশে তার স্বাধীনতাকে করে সীমাবদ্ধ। আল্লাহ তা‘আলা নারীকে স্বভাব-চরিত্রেও বানিয়েছেন কোমল। যাতে সে শুষে নিতে পারে পুরুষের যাবতীয় রুক্ষতা। কেড়ে নিতে পারে তার হৃদয়-অন্তর। নারীর সান্বিধ্য পুরুষকে দেয় মানসিক আশ্রয়। যেখানে এলে তার টেনশন-অস্থিরতা লঘু হয়। কেটে যা ... Read more »

    Views: 264 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)

    প্রবন্ধটি পড়া হলে, শেয়ার করতে ভুলবেন না

    বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম লিখেছেনঃ মুসাম্মাৎ শারমীন আখতার । ওয়েব সম্পাদনাঃ মোঃ মাহমুদ -ই- গাফফার


    মুমিন তার পাপের কারণে জাহান্নামের আগুনে দগ্ধ হবে। কিন্তু তার ঈমানের কারণে এক সময় সে জান্নাতে যাবে। জান্নাতে যাওয়ার পূর্বে আল্লাহ তা‘আলা ও বান্দার মধ্যে যে কথোপকথন হবে, সে সম্পর্কে নিম্নোক্ত হাদীছ-

    আবূ হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, লোকেরা জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ)! আমরা কি ক্বিয়ামতের দিন আমাদের প্রতিপালককে দেখতে পাব? অতঃপর আবূ হুরায়রা (রাঃ) হাদীছের বাকী অংশ আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) বর্ণিত হাদীছের অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। তবে আবূ হুরায়রা (রাঃ) ‘আল্লাহর পায়ের নলা প্রকাশ করবেন’ এ কথাটি উল্লেখ করেননি।

    আর রাসূল (ছাঃ) বলেছেন,
    জাহান্নামের উপর পুলছিরাত স্থাপন করা হবে। সে সময় রাসূলগণের মধ্যে আমি এবং আমার উম্মতই সর্বপ্রথম পুলছিরাত পার হব। সেদিন পুলছিরাত পার হওয়ার সময় রাসূলগণ ছাড়া আর কেউ কথা বলবেন না। আর রাসূলগণ শুধু বলবেন, সাল্লিম সাল্লিম, হে আল্লাহ! নিরাপদে রাখ, হে আল্লাহ! নিরাপদে রাখ।

    আর জাহান্নাম ... Read more »
    Views: 346 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)

    ১০) জিনের আছরের চিকিৎসা
    রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম নিজে জিনের আছর করা রোগীর চিকিৎসা করেছেন। হাদীসে এসেছে - ইয়ালা ইবনে মুররা বর্ণনা করেন, তিনি বলেছেন, এক বার আমি যখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সাথে এক সফরে গেলাম তখন আমরা এক স্থানে অবস্থান করলাম তখন একটি আশ্চর্যজনক ঘটনা দেখলাম। এক মহিলা নিজের একটি বাচ্চা নিয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর কাছে উপস্থিত হল। বাচ্চাটি অস্বাভাবিক আচরণ করছিলো। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, হে আল্লাহর দুশমন বের হয়ে যা! আমি আল্লাহর রাসূল। তিনি বলেন, এ কথা বলার পর বাচ্চাটি সুস্থ হয়ে গেল। যখন আমরা সে স্থান থেকে ফিরে আসছিলাম, তখন বাচ্চাটির মা দুটো ভেড়া, কিছু ঘি ও ছানা নিয়ে আসল। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বললেন, হে ইয়ালা! ভেড়া দুটোর মধ্যে একটি রেখে দাও। অন্যটি মহিলাটিকে ফেরত দাও। আর ঘি ও ছানা রেখে দাও। ইয়ালা বলেন, আমি তাই করলাম। (বর্ণনায় : বুখারী, দালায়েলুন নবুওয়াহ) হাদীসটি থেকে আমরা জানতে পারলাম : (১) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম বাচ্চাটিকে জিন ... Read more »
    Views: 285 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)


    প্রথম পর্বে আমরা জেনেছি- জিনের পরিচয়, জিনের প্রকার, জিনের অস্তিত্বে বিশ্বাস ঈমানের দাবি এবং জিন কি মানুষকে আছর করে কিনা এই সব সম্পর্কে। ৫) জিন ও ভূতের মধ্যে পার্থক্য

    জিন আরবী শব্দ। বাংলাতেও জিন শব্দটি ব্যবহৃত হয়। কিন্তু ভূত বাংলা শব্দ। এর আরবী হল ইফরীত, বহুবচনে আফারীত। আল কুরআনে ইফরীত কথাটি এসেছে এভাবে : قَالَ عِفْريتٌ مِنَ الْجِنِّ أَنَا آَتِيكَ بِهِ قَبْلَ أَنْ تَقُومَ مِنْ مَقَامِكَ وَإِنِّي عَلَيْهِ لَقَوِيٌّ أَمِينٌ এক শক্তিশালী জিন বলল, আপনি আপনার স্থান থেকে উঠার পূর্বেই আমি তা এনে দেব। আমি নিশ্চয়ই এই ব্যাপারে শক্তিমান, বিশ্বস্ত।(সূরা আন-নামলঃ ৩৯ ) এ আয়াতে ইফরীতুম মিনাল জিন অর্থ্যাৎ জিনদের মধ্যে থেকে এক ইফরীত বা ভূত .. কথাটি এসেছে। এমনিভাবে উপরে বর্ণিত হাদীসেও ইফরীতুম মিনাল জিন কথাটি এসেছে। তাফসীরবিদগণ বলেছেন, জিনদের মধ্যে যারা অবাধ্য, বেয়ারা, মাস্তান, দুষ্ট প্রকৃতির ও শক্তিশালী হয়ে থাকে তাদের ইফরীত বলা হয়। (আল মুফরাদাত ফী গারিবিল কুরআন)
    ইফরীত শব্দের অর্থ বাংলাতে ভূত।
    অতএব দেখা গেল ইফরীত বা ভূত, জিন ছাড়া আর কিছু নয়। সব ভূতই জিন তবে সব জিন কিন্তু ভূত ন ... Read more »
    Views: 268 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)

    প্রথম কথা
    একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে বসা ছিলাম। তার স্ত্রীও একজন ভাল ডাক্তার। উভয়ে ধর্মপ্রাণ। হজ করেছেন এক সাথেই। দুটো মেয়েকেই তানজীমুল উম্মাহ মাদরাসাতে ভর্তি করিয়েছেন। আমাকে বললেন, তানজীমুল উম্মাহ মাদরাসা আরবী মিডিয়ামের স্কলাস্টিকা তাই না? আমি বললাম, হ্যা। উদ্দেশ্য তার উৎসাহকে স্বাগত জানানো। মানে তারা দুটো সন্তানকেই মাদরাসায় ভর্তি করিয়ে গর্ববোধ করেন। কতখানি ধর্মপ্রাণ হলে এমন হতে পারে তা আপনার ভেবে দেখার বিষয় বটে। রোগী দেখার ফাঁকে ফাঁকে আমার সাথে গল্প করছেন। শুধু আমার সাথেই নয়। আলেম-উলামাদের কাউকে কাছে পেলে আন্তরিকতার সাথেই আলাপ করেন। জানতে চান। জানাতে চান। একজন মহিলা আসল, সাথে তার মেয়ে। সে রোগের বিবরণ দিয়ে বলল, কয়েকদিন আগে ওকে জিনে আছর করেছিল। ওঝা-ফকিরেরা জিন তাড়িয়েছে। এ কথা শুনে ডাক্তার সাহেব রেগে গেলেন। বললেন, কিসের জিন? জিন বলতে কিছু আছে নাকি? জিন আবার মানুষকে ধরে নাকি? যত সব অন্ধ বিশ্বাস! জিন-ভূত বলতে কোন কিছু নেই। জিনে মানুষ ধরে না। মানুষকে আছর করে না। এটা মানসিক রোগ দ্বারা সৃষ্ট একটি কল্পনা। এ কল্পনার কারণে সৃষ্টি হয়েছে একটি অস্বাভাবিক অবস্থা। তার আবেগ কমে গেলে ... Read more »
    Views: 290 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)

    রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) এরশাদ করেন, ‘আমি কি তোমাদের বলব কোন্ বস্ত্ত দ্বারা আল্লাহ তোমাদের গোনাহ সমূহ অধিকহারে দূর করেন ও সম্মানের স্তর বৃদ্ধি করেন?..... সেটি হ’ল (শীতের) কষ্টের সময় ভালভাবে ওযূ করা, বেশী বেশী মসজিদে যাওয়া ও এক ছালাতের পরে আরেক ছালাতের জন্য অপেক্ষা করা’।

    [মুসলিম, মিশকাত হা/২৮২]
    Views: 286 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)


    আল্লাহর রাসূল (সঃ) নবুয়তের পরে যা কিছু করেছেন তার সবটাই ছিল আল্লাহর নিয়ন্ত্রনে। রাসূল (সঃ) এর কোন কাজকে অস্বীকার করা বা প্রশ্নের সম্মুখিন করা সরাসরি আল্লাহর হুকুমকে চ্যালেঞ্জ করার সামিল। আল্লাহর কুদরতের সবটুকু সবার পক্ষে বুঝা সম্ভব নাও হতে পারে তাই বলে তাকে প্রশ্ন বিদ্ধ করা যাবেনা। মুমিনদের কাজ হল শুনলাম এবং মেনে নিলাম।

    যারা আল্লাহর হুকুম এবং রাসূল (সঃ) এর আমলকে প্রশ্নের সম্মুখিন করে তারা মূলত মুমিন নয় বরং মোনাফেক। সেই সকল অবিশ্বাসীদের ব্যপারে আল্লাহ কঠিন সতর্ক বানি উচচারণ করেছেন।


    আল কাহফ এর ২৯নং আয়াতে আল্লাহ রব্বুল আলামীন বলেনঃ
    পরিষ্কার বলে দাও, এ হচ্ছে সত্য, তোমাদের রবের পক্ষ থেকে, এখন যে চায় মেনে নিক এবং যে চায় অস্বীকার করুক৷

    আমি (অস্বীকারকারী) জালেমদের জন্য একটি আগুন তৈরি করে রেখেছি যার শিখা গুলো তাদেরকে ঘেরাও করে ফেলেছে৷
    সেখানে তারা পানি চাইলে এমন পানি দিয়ে তাদের আপ্যায়ন করা হবে, যা হবে তেলের তলানির মতো৷


    এবং যা তাদের চেহারা দগ্ধ করে দেবে৷ কত নিকৃষ্ট পানীয় এবং কি জঘন্য আবাস!


    জাহেলীয়াতের সকল রসম রেওয়াজকে ভেঙ্গে একটা ইনস ... Read more »
    Views: 498 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)

    জানা আবশ্যক যে, ২৫ বছরের টগবগে যৌবনে আল্লাহ্র রাসূল (ছাঃ) বিবাহ করেন পরপর দুই স্বামী হারা বিধবা ও চার সন্তানের মা ৪০ বছরের প্রায় বিগত যৌবনা একজন প্রেীঢ় নারীকে। এই স্ত্রীর মৃত্যুকাল অবধি দীর্ঘ ২৫ বছর তিনি তাকে নিয়েই ঘর-সংসার করেছেন।

    অতঃপর ৬৫ বছর বয়স্কা স্ত্রী খাদীজার মৃত্যু হ’লে তিনি নিজের ৫০ বছর বয়সে দ্বিতীয় বিয়ে করলেন আর এক ৫০ বছর বয়সী কয়েকটি সন্তানের মা একজন বিধবা মহিলা সাওদাকে নিতান্তই সাংসারিক প্রয়োজনে। এরপর মক্কা হ’তে হিজরত করে তিনি মদীনায় চলে যান। সেখানে শুরু হয় ইসলামী সমাজ গঠনের কঠিন ও জীবন-মরণ পরীক্ষা। ফলে মাদানী জীবনের দশ বছরে বিভিন্ন বাস্তব কারণে ও নবুঅতী মিশন বাস্তবায়নের মহতী উদ্দেশ্যে আল্লাহ্র হুকুমে তাঁকে আরও কয়েকটি বিবাহ করতে বাধ্য হ’তে হয়। উল্লেখ্য যে, চারটির অধিক স্ত্রী একত্রে রাখার অনুমতি আল্লাহ পাক স্রেফ তাঁর রাসূলকে দিয়েছিলেন। অন্য কোন মুসলিমের জন্য নয় (আহযাব ৩৩/৫০)।

    আরও উল্লেখ করা প্রয়োজন যে, আল্লাহ্র রাসূল (ছাঃ) নিজেই নিজের সম্পর্কে বলেছিলেন যে, مَا لِى فِى النِّسَاءِ مِنْ حَاجَةٍ ‘আমার জন্য মহিলার কোন প্রয়োজন নেই’।[80] প্রশ্ন হ’ল ... Read more »
    Views: 348 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)

    আবূ আমরকে আবূ আমরাহ্ও বলা হয়- সুফিয়ান ইবন আব্দুল্লাহ্ হতে বর্ণনা করেছেন- আমি বললাম: হে আল্লাহর রাসূল! আমাকে ইসলাম সম্পর্কে এমন কিছু বলে দিন যেন আপনাকে ব্যতীত আর কারো কাছে কিছু জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজন না হয়। তিনি বললেন: বল- 'আমি আল্লাহর প্রতি ঈমান এনেছি'; তারপর এর উপর দৃঢ় থাক।" [মুসলিম: ৩৮]
    Views: 286 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)

    বেগানা নারী পুরুষের কোন নির্জন স্থানে একাকী বাস, কিছু ক্ষণের জন্যেও লোকচক্ষুর আড়ালে অন্তরালে, ঘরের ভিতরে, পর্দার আড়ালে একান্তে অবস্থান শরীয়াতে হারাম। যেহেতু তা ব্যভিচার না হলেও ব্যভিচারের নিকটবর্তী করে, ব্যভিচারের ভূমিকা অবতরণিকায় সহায়ক হয়। আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন, "কোন পুরুষ যেন কোন নারীর সাথে একান্তে গোপনে অবস্থান না করে। কারণ, শয়তান উভয়ের কুটনী হয়”। (তিরমিযি, মিশকাতুল মসাবীহ ৩১৮৮)

    এ ব্যাপারে সমাজে অধিক শৈথিল্য পরিলপক্ষিত হয় দেওর-ভাবী ও শালী-দুলাভাই এর ক্ষেত্রে। অথচ এদের মাঝেই বিপর্যয় ঘটে অধিক। কারণ প্রচলিত প্রবাদ ‘পর চোরকে পার আছে, ঘর চোরকে পার নাই’। তাইতো আল্লাহর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মহিলাদের পক্ষে তাদের দেওরকে মৃত্যুর সাথে তুলনা করেছেন। (দ্র বুখারী, মুসলিম, মিশকাতুল মাসাবীহ ৩১০২)


    ...
    অতএব, দেওরের সাথে মায়ের বাড়ি, ডাক্তারখানা, অনুরুপ দুলাভাই এর সাথে বোনের বাড়ি, ডাক্তারখানা কিংবা কোন বিলাস বিহারে যাওয়া আসা এক মারাত্মক বিস্ফোরক প্রথা বা ফ্যাশন।

    একইভাবে, তাদের সাথে কোন কামরা বা স্থানে নির্জনতা অবলম্বন, বাড়ির কাজের ... Read more »
    Views: 303 | Added by: Jahir | Date: 2012-12-03 | Comments (0)